Site icon স্যাট একাডেমী ব্লগ

সতর্কহীনতায় আয়ু কমে যাচ্ছে যুবকদের। আসুন জেনে নিই স্বাস্থ্য ভাল রাখার উপায়

১. ডায়েটিং রোজকার জীবনে নিশ্চয়ই জরুরি, তবে খাবার খাওয়ার মধ্যে যেন বেশি সময়ের ব্যবধান না থাকে।

২. ক্যালরির পরিমান দিনে ১০০০-১৫০০ বেশি না হওয়াই ভাল।

৩. দিনে অন্তত দুবার হালকা শরীরচর্চা করা জরুরি।

৪. খাবার খাওয়ার পর খানিকক্ষণ হালক শরীরচর্চা করা ভাল।

৫. শরীরচর্চার সময় অ্যারোবিক ও মাসল ফর্ম দু ধরনের এক্সারসাইজ করা উচিত।

৬. প্রত্যেক সপ্তাহে একই দিনে ও একই সময়ে ওজন মাপুন।

৭. খাওয়াদাওয়ার সঠিক সময় মেনে চলুন।

৮. সারাদিনের প্রত্যেকটা মিল এমনকি ব্রেকফাস্ট খাওয়াও প্রয়োজন। স্টমাক দীর্ঘক্ষণ খালি রাখবেন না।

৯. স্ন্যাক্স জাতীয় খাবার  কম  খাবেন

১০. নির্দিষ্ট মিলের মাঝের সময়ে যদি খিদে পায়, তাহলে প্রচুর পরিমানে জল খান।

১১. মিষ্টি, ঠাণ্ডা পানীয়, কেক ইত্যাদি খাবার এড়িয়ে চলুন।

১২. প্রাণীজ ফ্যাট বিশেষত রেড মিট খাবারের তালিকা থেকে বাদ দিন।

১৩. অতিরিক্ত দুধ জাতীয় খাবার যেমন- মাখন, বে, চিজ বেশি খাবেন না।

১৪. তৈলাক্ত খাবার ও ভাজাভুজি খাওয়া একেবারেই চলবে না।

১৫. মাদকজাতীয় দ্রব্যের নেশা ছেড়ে দিন।

১৬. পর্যাপ্ত পরিমানে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার খান, যেমন- আলু, ভাত, রুটি ইত্যাদি।

১৭. সবুজ শাক সবজি ও বিভিন্ন ফল বেশি করে খান।

১৮. খাবারের প্লেটের আকার ছোট করুন এবং চেয়ে খাওয়ার প্রবনতা ত্যাগ করুন।

১৯. চেষ্টা করুন ভারী ব্রেকফাস্ট করার। সামান্য ভারী লাঞ্চ এবং হালকা ডিনার করার।

২০. মনে রাখবেন, আপনার লাইফস্টাইল উন্নত করার জন্যই ডায়েটিংয়ের প্রয়োজন। তাই একে কোন গুরুগম্ভীর বিষয় হিসেবে ভাববেন না।