'যে জমিতে ফসাল জন্মায় না' এক কথায়-

পতিত

অনুর্বর

ঊষর

বন্ধ্যা


Description (বিবরণ) :

প্রশ্ন: 'যে জমিতে ফসাল জন্মায় না' এক কথায়-

ব্যাখ্যা:

'যে জমিতে ফসাল জন্মায় না' এক কথায় - ঊষর

যে নারীর কোনাে সন্তান হয় না - বন্ধ্যা

যাতে (যে জমিতে) শস্যের ফলন ভালো হয় না - অনুর্বর

এক কথায় প্রকাশ

৯ম - ১০ম শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ ও সৌমিত্র শেখর এর বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা থেকে প্রাপ্ত কমন এক কথায় প্রকাশ:

বর্ধিত রূপ এক কথায় প্রকাশ
অকালে পক্ক হয়েছে যা অকালপক্ব।
অনুতে (পশ্চাতে) জন্মেছে যে অনুজ
অভিজ্ঞতার অভাব আছে যার অনভিজ্ঞ।
অহংকার নেই যার নিরহংকার।
আচারে নিষ্ঠা আছে যার আচারনিষ্ঠ।
আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত আদ্যন্ত, আদ্যোপান্ত ।
আপনাকে কেন্দ্র করে চিন্তা আত্মকেন্দ্রিক
ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি ইতিহাসবেত্তা।
ইতিহাস রচনা করেন যিনি ঐতিহাসিক।
ইন্দ্রিয়কে জয় করেন যিনি জিতেন্দ্রিয়।
ঈষৎ আমিষ (আঁষ) গন্ধ যার আঁষটে।
উপকারীর অপকার করে যে কৃতঘ্ন।
উপকারীর উপকার স্বীকার করে না যে অকৃতজ্ঞ
উপকারীর উপকার স্বীকার করে যে কৃতজ্ঞ।
এক থেকে শুরু করে ক্রমাগত একাদিক্রমে।
কর্ম সম্পাদনে পরিশ্রমী কর্মঠ।
কোনাে ভাবেই যা নিবারণ করা যায় না অনিবার্য।
চক্ষুর সম্মুখে সংঘটিত চাক্ষুষ
জীবিত থেকেও যে মৃত জীবন্মৃত
তল স্পর্শ করা যায় না যার অতলস্পর্শী।
পা থেকে মাথা পর্যন্ত আপাদমস্তক।
ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় ওষধি।
যা অতি দীর্ঘ নয় নাতিদীর্ঘ।
যা কষ্টে জয় করা যায় দুর্জয়।
যা কষ্টে লাভ করা যায় দুর্লভ।
যা কোথাও উঁচু কোথাও নিচু বন্ধুর।
যা ক্রমশ বর্ধিত হচ্ছে বর্ধিষ্ণু।
যা খুব শীতল বা উষ্ণ নয় নাতিশীতােষ্ণ।
যা দীপ্তি পাচ্ছে দেদীপ্যমান।
যা পূর্বে ছিল এখন নেই ভূতপূর্ব।
যা পূর্বে দেখা যায় নি অদৃষ্টপূর্ব
যা পূর্বে শােনা যায় নি অশ্রুতপূর্ব
যা বলা হয় নি অনুক্ত
যা বলার যােগ্য নয় অকথ্য
যার অন্য উপায় নেই অনন্যোপায়।
যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে প্রত্যুৎপন্নমতি
যার বংশ পরিচয় এবং স্বভাব কেউই জানে না অজ্ঞাতকুলশীল
যার সর্বস্ব হারিয়ে গেছে সর্বহারা, হৃতসর্বস্ব।
যিনি বক্তৃতা দানে পটু বাগ্মী।।
যে ক্রমাগত রােদন করছে রােরুদ্যমান।
যে নারী বীর সন্তান প্রসব করে বীরপ্রসূ
যে নারীর সন্তান বাঁচে না মৃতবৎসা।
যে বন হিংস্র জন্তুতে পরিপূর্ণ শ্বাপদসংকুল
যে বিষয়ে কোনাে বিতর্ক (বা বিসংবাদ) নেই অবিসংবাদিত।
যে রব শুনে এসেছে রবাহুত
যে রােগ নির্ণয় করতে হাতড়িয়ে ক্লান্ত হাতুড়ে
লাভ করার ইচ্ছা লিপ্সা।
সকলের জন্য প্রযােজ্য সর্বজনীন।
হনন করার ইচ্ছা জিঘাংসা
বর্ধিত রূপ এক কথায় প্রকাশ
অক্ষির সমক্ষে বর্তমান প্রত্যক্ষ।
অনেকের মধ্যে একজন অন্যতম।
আকাশে বেড়ায় যে আকাশচারী, খেচর।
আপনাকে যে পণ্ডিত মনে করে পণ্ডিতম্মন্য।
আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস আছে যার আস্তিক।
আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস নেই যার নাস্তিক।
একই মাতার উদরে জাত যে সহােদর।
দিনে যে একবার আহার করে একাহারী।
নদী মেখলা যে দেশের নদীমেখলা।
নষ্ট হওয়াই স্বভাব যার নশ্বর।
নৌকা দ্বারা জীবিকা নির্বাহ করে যে নাবিক।
বিদেশে থাকে যে প্রবাসী।।
বিশ্বজনের হিতকর বিশ্বজনীন।
মৃতের মতাে অবস্থা যার মুমূর্ষ।
যা অধ্যয়ন করা হয়েছে অধীত।
যা আঘাত পায়নি অনাহত।
যা উদিত হচ্ছে উদীয়মান।
যা কখনাে নষ্ট হয় না অবিনশ্বর।
যা চিন্তা করা যায় না অচিন্তনীয়, অচিন্ত্য।
যা জলে ও স্থলে চরে উভচর।
যা জলে চরে জলচর।
যা থলে চরে থলচর।
যা দমন করা কষ্টকর দুর্দমনীয়।
যা দমন করা যায় না অদম্য।
যা নিবারণ করা কষ্টকর দুর্নিবার।
যা বার বার দুলছে দোদুল্যমান।
যা বিনা যত্নে লাভ করা গিয়েছে অযত্বলন্ধ।
যা মর্ম স্পর্শ করে মর্মস্পর্শী।
যা সম্পন্ন করতে বহু ব্যয় হয় ব্যয়বহুল।
যা সাধারণের মধ্যে দেখা যায় না এমন অনন্যসাধারণ।
যার আকার কুৎসিত কদাকার।
যার কোনাে উপায় নেই নিরুপায়।
যার কোনাে কিছু থেকেই ভয় নেই অকুতােভয়।
যার প্রকৃত বর্ণ ধরা যায় না বর্ণচোরা।
যার বিশেষ খ্যাতি আছে বিখ্যাত।
যে গাছ অন্য গাছকে আশ্রয় করে বাঁচে পরগাছা।
যে গাছ কোনাে কাজে লাগে না আগাছা।
যে গাছে ফল ধরে, কিন্তু ফুল ধরে না বনস্পতি।
যে নারী জীবনে একমাত্র সন্তান প্রসব করেছে কাককন্ধ্যা।
যে নারী নিজে বর বরণ করে নেয় স্বয়ংবরা।
যে নারীর কোনাে সন্তান হয় না বন্ধ্যা।
যে পুরুষ বিয়ে করেছে কৃতদার।
যে পুরুষের চেহারা দেখতে সুন্দর সুদর্শন।
যে বাতু থেকে উৎখাত হয়েছে উদ্বাস্তু।
যে ভবিষ্যৎ না ভেবেই কাজ করে অবিমৃষ্যকারী।
যে ভবিষ্যতের চিন্তা করে না বা দেখে না অপরিণামদর্শী।
যে মেয়ের বিয়ে হয়নি অনুঢ়া।
যে শুনেই মনে রাখতে পারে শ্রুতিধর।
যে সকল অত্যাচারই সয়ে যায় সর্বংসহা।
শুভ ক্ষণে জন্ম যার ক্ষণজন্মা।
সম্মুখে অগ্রসর হয়ে অভ্যর্থনা প্রত্যুদৃগমন।
(যে পুরুষ) পত্নী সহ বর্তমান সপত্নীক
(যে পুরুষ) স্ত্রীর বশীভূত স্ত্রৈণ
অকর্মণ্য গবাদি পশু রাখার স্থান পিজরাপোল
অকালে উৎপন্ন কুমড়া অকালকুষ্মাণ্ড
অক্ষি পত্রের (চোখের পাতা) লােম অক্ষিপক্ষ্ম
অক্ষিতে কাম যার (যে নারীর) কামাক্ষী
অক্ষির অগােচরে পরোক্ষ
অক্ষির অভিমুখে প্রত্যক্ষ
অক্ষির সমীপে সমক্ষ
অগ্রহায়ণ মাসে সন্ধ্যাকালীন ব্রত (কুমারীদের) সেঁজুতি
অজ (ছাগল)কে গ্রাস করে যা অজগর
অতিশয় ঘটা বা জাকজমক বড়ম্বর
অধর - প্রান্তের হাসি বক্রোষ্ঠিকামর
অনশনে মৃত্যু প্রায়
অনুকরণ করার ইচ্ছা অনুচিকীর্ষা
অনুসন্ধান করার ইচ্ছা অনুসন্ধিৎসা
অন্তরে জল আছে এমন যে (নদী) অন্তঃসলিলা
অন্তরে যা ঈক্ষণ (দেখার) যােগ্য অন্তরিক্ষ
অন্ন - ব্যঞ্জন ছাড়া অন্য আহার্য জলপান
অন্য গতি নাই যার অগত্যা
অন্যের অপেক্ষা করতে হয় না যাকে অনপেক্ষ
অন্যের মনােরঞ্জনের জন্য অসত্য ভাষণ উপচার
অপকার করার ইচ্ছা অপচিকীর্ষা
অবজ্ঞায় নাক উঁচু করেন যিনি উন্নাসিক।
অভ্র (মেঘ) লেহন / স্পর্শ করে যা অভ্রংলিহ
অরিকে দমন করে যে অরিন্দম।
অলঙ্কারের ধ্বনি শিঞ্জন।
অশ্বের ডাক হ্রেষা।
আকাশ ও পৃথিবী বা স্বর্গ ও মর্ত্য ক্রন্দসী
আকাশ ও পৃথিবীর অন্তরাল রোদসী
আকাশে (খ - তে) ওড়ে যে বাজি খ - ধূপ
আকাশে (খ - তে) চরে যে খেচর / খচর
আনন্দজনক ধ্বনি নন্দিঘোষ
আভিজাত্যপূর্ণ মনে হলেও আসলে অর্থহীন ও বিভ্রান্তিকর হিংটিংছট
আয়ুর পক্ষে হিতকর আয়ুষ্য
আশীর্বাদ ও অভয়দানসূচক হাতের মুদ্রা বরাভয়।
আশ্বিনমাসের পূর্ণিমা তিথি কোজাগর
ইতস্তত গমনশীল বা সঞ্চরণশীল বিসর্পী।
ইন্দ্রকে জয় করেন যিনি ইন্দ্রজিৎ।
ইন্দ্রজাল (জাদু) বিদ্যায় পারদর্শী ঐন্দ্রজালিক
ইন্দ্রের অশ্ব উচ্চৈঃশ্রবা।
ঈষৎ উষ্ণ কবোষ্ণ
উচচানে অবস্থিত ক্ষদ্র কটির টঙ্গি
উদক (জল) পানের ইচ্ছা উদন্যা
উপদেশ ছাড়া লব্ধ প্রথম জ্ঞান উপজ্ঞা
উরস (বক্ষ) দিয়ে হাঁটে যে উরগ (সর্প)
ঋণ শােধের জন্য যে ঋণ করা হয় ঋণার্ণ
ঋতুতে ঋতুতে যজ্ঞ করেন যিনি ঋত্বিক
এক বস্তুতে অন্য বস্তুর কল্পনা অধ্যাস।
একশত পঞ্চাশ বছর সার্ধশতবর্ষ
ঐতিহাসিককালেরও আগের প্রাগৈতিহাসিক
কথার মধ্যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রসঙ্গ বা প্রবচনাদি প্রয়ােগ বুনি
করার ইচ্ছা চিকীর্ষা।
কাচের তৈরি বাড়ি শিশমহল।
কাজে যার অভিজ্ঞতা আছে করিতকর্মা
কি করতে হবে তা বুঝতে না পারা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
কুকুরের ডাক বুক্কন
কুমারীর পুত্র কানীনময়
কোকিলের ডাক কুহু
কোনাে কিছু থেকেই যার ভয় নেই অকুতোভয়
ক্ষমা করার ইচ্ছা চিক্ষমিষা
ক্ষমার যােগ্য ক্ষমার্হ।
ক্ষুদ্র অঙ্গ উপাঙ্গ
ক্ষুদ্র কূপ পাতকুয়া।
ক্ষুদ্র গাছ গাছড়া।
ক্ষুদ্র গ্রাম পল্লিগ্রাম
ক্ষুদ্র চিহ্ন বিন্দু।
ক্ষুদ্র জাতীয় বক বলাক।
ক্ষুদ্র ঢাক বা ঢাক জাতীয় বাদ্যযন্ত্র নাকাড়া
ক্ষুদ্র তিীয় বকের শ্রেণি বলাকা
ক্ষুদ্র নদী সারণি
ক্ষুদ্র নাটক নাটিকা।
ক্ষুদ্র নালা নালি।
ক্ষুদ্র প্রলয় খণ্ডপ্রলয়
ক্ষুদ্র প্রস্তরখণ্ড নুড়ি
ক্ষুদ্র ফেঁড়া ফুসকুড়ি
ক্ষুদ্র বা নিচু কাঠের আসন পিড়ি
ক্ষুদ্র বাগান বাগিচা
ক্ষুদ্র বিন্দু ফুটকি
ক্ষুদ্র মৃৎপাত্র ভঁড়
ক্ষুদ্র রথ রথার্ভক
ক্ষুদ্র রাজা রাজড়া
ক্ষুদ্র লতা লতিকারুকার
ক্ষুদ্র লেবু পাতিলেবু
ক্ষুদ্র শিয়াল খেকশিয়াল
ক্ষুদ্র হাঁস পাতিহাঁস
ক্ষুদ্রকায় ঘােড়া টাটু
গদ্যপদ্যময় কাব্য চম্পু
গমন করার ইচ্ছা জিগমিষা
গম্ভীর ধ্বনি মন্দ্র।
গরুর খুরে চিহ্নিত স্থান গোষ্পদ
গুরু বাসগৃহ গুরুকুল।
ঘরের অভাব হা - ঘর
চতুরঙ্গ অষ্টপ্রহর (সারা দিন) ব্যবহার্য যা আটপৌরে
চার অভ্রান্ত জ্ঞান প্রমা।
চৈত্র মাসে উৎপন্ন ফসল চৈতালি
চোখের কোণ অপাঙ্গ
জয় করার ইচ্ছা জিগীষা
জয়ের জন্য যে উৎসব জয়ন্তী
জলপানের জন্য দেয় অর্থ জলপানি (বৃত্তি)
জলে ও স্থলে চরে যে উভচর।
জানবার ইচ্ছা জিজ্ঞাসা
জ্বল জ্বল করছে যা জাজ্বল্যমান।
জ্বলছে যে অর্চি (শিখা) জ্বলদর্চি
ঠেঙিয়ে ডাকাতি করে যারা ঠ্যাঙারে।
তুরিত গমন করতে পারে যে তুরগ (ঘোড়া)
তৃণাচ্ছাদিত ভূমি শাল।
ত্রাণ লাভ করার ইচ্ছা তিতীর্ষা
দমন করা কষ্টকর যাকে দুর্দমনীয়
দমন করা যায় না যাকে অদম্য
দান করার ইচ্ছা দিৎসা
দিনের অপর ভাগ অপরাহু
দিনের পূর্ব ভাগ পূর্বাহ
দিনের মধ্য ভাগ মধ্যাহ্ন
দিনের সায় (অবসান) ভাগ সায়াহ্ন
দুয়ের মধ্যে একটি অন্যতর
দেখবার ইচ্ছা দিদৃক্ষা
দেখে চোখের আশা মেটে না যাকে অতৃপ্তদৃশ্য
দ্বারে থাকে যে দৌবারিক।
ধনুকের ধ্বনি টঙ্কার
ধন্যবাদের যােগ্য ধন্যবাদাহ
ধর্মপুরুষ বা সন্ন্যাসীর পর্যটন পরিব্রাজন
ধর্মীয় কাজ করার জন্য তীর্থভ্রমণ প্রব্রজ্যা
ধুর (তীক্ষ্ণ বুদ্ধি) ধারণ করে যে ধুরন্ধর
নষ্ট হওয়া স্বভাব যার নশ্বর।
নারীর কটিভূষণ রশনা।
নারীর কোমরবেষ্টনিভূষণ মেখলা
নারীর লীলাময়ী নৃত্য লাস্য
নিতান্ত দগ্ধ হয় যে সময়ে (গ্রীষ্মকাল) নিদাঘ
নিন্দা করার ইচ্ছা জুগুপ্সা
নির্মাণ করার ইচ্ছা নির্মিসা
নীল বর্ণ পদ্ম ইন্দির।
নূপুরের ধ্বনি নিকৃণ
ন্যায় শাস্ত্র জানেন যিনি নৈয়ায়িক
পঁচিশ বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব রজত জয়ন্তী
পঙক্তিতে বসার অনুপযুক্ত অপাঙতেয়
পঞ্চাশ বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব সুবর্ণ জয়ন্তী
পত্নী বর্তমান থাকা সত্ত্বেও পুনর্বিবাহ অধিবেদন
পত্নীর সাথে বর্তমান সপত্নীক
পদ্মের উঁটা বা নাল মৃণাল।
পদ্মের ঝাড় বা মৃণালসমূহ মৃণালিনী
পদ্মের ন্যায় অক্ষি বা চোখ পুণ্ডরীকাক্ষ
পরকে (কোকিল শাবক) পালন করে যে পরভৃৎ (কাক)
পরের (কাকের) দ্বারা প্রতিপালিত যে পরভৃত (কোকিল)
পা দিয়ে যে চলে না পন্নগ (সর্প)।
পা ধােয়ার জল পাদ্য
পান করার ইচ্ছা পিপাসা
পিতৃগৃহবাসিনী চিরন্টী
পুণ্যকর্ম সম্পাদনের জন্য শুভ দিন পুণ্যাহ।
পুরুষের উদ্দাম নৃত্য তাণ্ডব
পুরুষের কটিবন্ধ সরাসন
পুরুষের কর্ণভূষণ বীরবৌলি
পূর্ব ও পরের অবস্থা পৌর্বাপর্যয়
পেঁচা বা উলুকের ডাক হ্যাকার
পৌষ মাসে উৎপন্ন ফসল পৌষালি
প্রতিকার করার ইচ্ছা প্রতিচিকীর্ষা
প্রতিবিধান করার ইচ্ছা প্রতিবিধিৎসা
প্রবেশ করার ইচ্ছা বিবক্ষা
প্রশংসার যােগ্য প্রশংসাৰ্য
প্রাণ ওষ্ঠাগত হবার মতাে অবস্থা লবেজান
প্রায় প্রভাত হয়েছে এমন প্রভাতকল্পা
প্রিয় কাজ করার ইচ্ছা প্রিয়চিকীর্ষা।
ফুল হতে জাত ফুলেল
ফেলে দেবার যােগ্য ফেনায়ক
বড় ভাই থাকতে ছােট ভাইয়ের বিয়ে পরিবেদন।
বন্দুক বা তির ছোড়ার অনুশীলনের জন্য স্থাপিত এ লক্ষ্য চাঁদমারি
বহু গৃহ থেকে ভিক্ষা সংগ্রহ করা মাধুকরী/মধুকরী
বাঘের চর্ম কৃত্তি
বাতাসে (ক - তে) চরে যে কপােত
বাদ্যযন্ত্রের ধ্বনি ঝংকার
বাস করার ইচ্ছা বিবৎসা
বিজয় লাভের ইচ্ছা বিজিগীষা
বিশেষ খ্যাতি আছে যার বিখ্যাত
বিহায়সে (আকাশ) বিচরণ করে যে বিহগ/বিহঙ্গ
বীরের গর্জন হুঙ্কার
বেঁচে থাকার ইচ্ছা জিজীবিষা।
ভােজন করার ইচ্ছা বুভুক্ষা
ভুজের সাহায্যে (এঁকে বেঁকে) চলে যে ভুজগ/ভুজঙ্গ(স)
ভুলহীন ঋষি বাক্য আপ্তবাক্য
ভ্রমরের শব্দ গুঞ্জন।
ময়ূরের ডাক কেকা
মশত বর্ণ পদ পৰীক
মাছিও প্রবেশ করে না যেখানে নির্মক্ষিক
মাটিতে গড়াগড়ি দিচ্ছে এমন উপবৃত্ত
মাণের যােগ্য ঘেয়।
মান্যব্যক্তি বিদায়কালে কিছুদূর এগিয়ে দেওয়া অনুব্রজন
মান্যব্যক্তিকে অভ্যর্থনার জন্য কিছুদূর এগিয়ে যাওয়া প্রত্যুৎগমন
মায়া (ছল) জানে না যে অমায়িক
মাসের শেষ দিন সংক্রান্তি।
মােরগের ডাক শকুনিবাদ
মিলনের ইচ্ছায় নায়ক বা নায়িকার সঙ্কেত স্থানে গমন অভিসার
মুক্তি পেতে ইচ্ছা মুমুক্ষা
মৃত্তিকার দ্বারা নির্মিত মৃন্ময়
যা অতিক্রম করা যায় না অনতিক্রম্য
যা অনুভব করা হচ্ছে অনুভূয়মান
যা অপনয়ন (দূর) করা কষ্টকর দূরপনেয়
যা অপনয়ন (দূর) করা যায় না অনপনেয়
যা অস্ত যাচ্ছে অস্তায়মান
যা আগুনে পােড়ে না অগ্নিসহ।
যা আঘাত পায় নি অনাহত
যা আহুত (ডাকা) হয় নি অনাহুত
যা উচ্চারণ করা কঠিন দুরুচ্চার্য।
যা উচ্চারণ করা যায় না অনুচ্চার্য।
যা উপলব্ধি করা যাচ্ছে উপলভ্যমান
যা ক্রমশ ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে ক্ষীয়মাণ।
যা ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছে অপসৃয়মাণ
যা ক্রমশ বিস্তীর্ণ হচ্ছে ক্রমবিস্তাৰ্যমান
যা ক্রয় করার যােগ্য ক্রেয়
যা চিবিয়ে খাবার যােগ্য চর্ব
যা চুষে খাবার যােগ্য চোষ্য।
যা চেটে খাবার যােগ্য লেহ্য।
যা জল দেয় জলদ (মেঘ)
যা ধারণ বা পােষণ করে ধর্ম।
যা নিজের দ্বারা অর্জিত স্বােপার্জিত
যা পান করার যােগ্য পেয়।
যা পুনঃ পুনঃ দীপ্তি পাচ্ছে দেদীপ্যমান
যা পুনঃ পুনঃ দুলছে দোদুল্যমান
যা পূর্বে কখনাে হয় নি অভূতপূর্ব
যা পূর্বে চিন্তা করা যায় নি অচিন্তিতপূর্ব
যা প্রকাশ করা হয় নি অব্যক্ত
যা প্রতিরােধ করা যায় না অপ্রতিরােধ্য।
যা প্রমাণ করা যায় না অপ্রমেয়
যা বচন / বাক্যে প্রকাশযােগ্য নয় অনির্বচনীয়
যা বলা হচ্ছে বক্ষ্যমাণ
যা বহন করা হচ্ছে নীয়মান
যা বিক্রয় করার যােগ্য বিক্রেয়
যা মাটি ভেদ করে ওঠে উদ্ভিদ।
যা মুছে ফেলা যায় না দুর্মোচ্য
যা শল্য - ব্যথা দূরীকৃত করে বিশল্যকরণী
যা সহজে জানা যায় না দুয়ে ।
যার অর্থ নেই অর্থহীন
যার ঈহা (চেষ্টা) নেই নিরীহ
যার কোনাে তিথি নেই অতিথি
যার চারদিকে স্থল হ্রদ
যার দাড়ি গোঁফ উঠে নি অজাতশত্রু
যার দুই দিক বা চার দিকে জল দ্বীপ
যার দুটি মাত্র দাঁত দ্বিরদ (হাতি)
যার দুবার জন্ম হয় দ্বিজ
যার দুহাত সমান চলে সব্যসাচী
যার পুত্র নেই অপুত্রক
যার পূর্বজন্মের কথা স্মরণ আছে জাতিস্মর
যার বরাহের (শূকর) মতাে খুর বরাখুরে
যার বেশবাস সংবৃত নয় অসংবৃত
যার শুভ ক্ষণে জন্ম ক্ষণজন্মা
যিনি অতিশয় হিসাবি পাটোয়ারি
যুদ্ধ থেকে যে বীর পালায় না সংশপ্তক
যুদ্ধে স্থির থাকেন যিনি যুধিষ্ঠির
যে (পুরুষ) দ্বার পরিগ্রহ করে নি অকৃতদার
যে (পুরুষ) দ্বার পরিগ্রহ করেছে কৃতদার
যে (পুরুষ) প্রথম স্ত্রী জীবিত থাকতে দ্বিতীয় দার পরিগ্রহ করেছে অধিবেত্তা
যে অগ্র - পশ্চাৎ চিন্তা না - করে কাজ করে অবিমৃশ্যকারী
যে অন্য দিকে মন দেয় না অনন্যমনা
যে অপরের লেখা চুরি করে নিজনামে চালায় কুম্ভীলক
যে আকৃষ্ট হচ্ছে কৃষ্যমাণ
যে আপনাকে কৃতার্থ মনে করে কৃতার্থম্মন্য
যে আপনাকে পণ্ডিত মনে করে পণ্ডিতম্মন্য
যে আপনাকে হত্যা করে আত্মঘাতী
যে আলােতে কুমুদ ফোটে কৌমুদী
যে গমন করে না নগ পাহাড়)
যে গাঁজায় নেশা করে গেঁজেল
যে গাভি প্রসবও করে না, দুধও দেয় না গােবশা।
যে গৃহের বাইরে রাত্রিযাপন করতে ভালােবাসে বারমুখাে ।
যে জমিতে দুবার ফসল হয় দো - ফসলি
যে জমিতে ফসল জন্মায় না ঊষর
যে তির নিক্ষেপে পটু তিরন্দাজ
যে দিন তিন তিথির মিলন ঘটে ত্র্যহস্পর্শ
যে নারী (বা গাভী) দুগ্ধবতী পয়স্বিনী
যে নারী অঘটন ঘটাতে পারদর্শী অঘটনঘটনপটিয়সী
যে নারী অতি উজ্জ্বল ও ফর্সা মহাশ্বেতা
যে নারী অপরের দ্বারা প্রতিপালিতা পরভৃতা বা পরভৃতিকা
যে নারী আনন্দ দান করে বিনােদিনী
যে নারী একবার সন্তান প্রসব করেছে কাকবন্ধ্যা
যে নারী কহলপ্রিয় খাপ্তানী
যে নারী চিত্রে অর্পিতা বা নিবদ্ধা চিত্রার্পিতা
যে নারী দেহ সৌষ্ঠব সম্পন্না অঙ্গনা
যে নারী পূর্বে অন্যের স্ত্রী ছিল অন্যপূর্বা
যে নারী প্রিয় বাক্য বলে প্রিয়ংবদা
যে নারী বার (সমূহ) গামিনী বারাঙ্গনা।
যে নারী বীর বীরাঙ্গনা
যে নারী শিশুসন্তানসহ বিধবা বালপুত্রিকা
যে নারী সাগরে বিচরণ করে সাগরিকা
যে নারী সুন্দরী রামা
যে নারী সূর্যকে দেখে না (অন্তঃপুরে থাকে) অসূর্যম্পশ্যা
যে নারী স্বয়ং পতি বরণ করে স্বয়ংবরা
যে নারীর (মেয়ের বিয়ে হয় নি কুমারী
যে নারীর অসূয়া (হিংসা) নেই অনসূয়া
যে নারীর দুটি মাত্র পুত্র দ্বিপুত্রিকা।
যে নারীর নখ শূৰ্পের (কুলা) মত শূর্পণখা
যে নারীর পঞ্চ স্বামী পঞ্চভর্তকা
যে নারীর বিয়ে হয় না অনূঢ়া(আইবুড়াে অর্থে)
যে নারীর বিয়ে হয়েছে ঊঢ়া
যে নারীর সতীন/শত্রু নেই নিঃসপ্ত
যে নারীর সন্তান হয় না বন্ধ্যা
যে নারীর সম্প্রতি বিয়ে হয়েছে নবােঢ়া।
যে নারীর সহবাসে মৃত্যু হয় বিষকন্যকা
যে নারীর স্বামী (ভর্তা) বিদেশে থাকে প্রােষিতভর্তৃকা
যে নারীর স্বামী ও পুত্র জীবিত বীরা বা পুরন্ধ্রী
যে নারীর স্বামী ও পুত্র মৃত অবীরা
যে নারীর স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করেছে বা অধিবিন্না
যে নারীর হাসি কুটিলতাবর্জিত শুচিস্মিতা
যে নারীর হাসি সুন্দর সুস্মিতা
যে পরের গুণেও দোষ ধরে অসূয়ক
যে পুত্রের মাতা কুমারী কানীন
যে পুরুষের স্ত্রী বিদেশে থাকে প্রােষিতপত্নীক বা প্রােষিতভার্য
যে বিদ্যা লাভ করেছে কৃতবিদ্য
যে বৃক্ষের ফল হয় কিন্তু ফুল হয় না বনস্পতি
যে মেঘে প্রচুর বৃষ্টি হয় সংবর্ত
যে মেয়ের বয়স দশ বৎসর কন্যকা।
যে রূপ ইচ্ছা যদৃচ্ছা
যে সন্তান পিতার মৃত্যুর পর জন্মে মরণােত্তরজাতক
যে সব গাছ থেকে ঔষধ প্রস্তুত হয় ঔষধি।
যে সমাজের (বর্ণের) অন্তদেশে জন্মে অন্ত্যজ
যে সর্বত্র গমন করে সর্বগ
যে সুপথ থেকে কুপথে যায় উন্মার্গগামী
যেখানে মৃতজন্তু ফেলা হয় ভাগাড় / উপশল্য
যে - শিশু আটমাসে জন্মগ্রহণ করেছে আটাসে
রক্ত বর্ণ পদ্ম কোকনদ
রমণের ইচ্ছা রিরংসা
রাজহাঁস (পক্ষীর) কর্কশ ডাক ক্রেঙ্কার
রাত্রিকালীন যুদ্ধ সৌপ্তিক
রাত্রির তিনভাগ একত্রে ত্রিযামা
রাত্রির প্রথম ভাগ পূর্বরাত্র
রাত্রির মধ্যভাগ মহানিশা
রাত্রির শেষভাগ পররাত্র
রাহ বা রাস্তায় ডাকাতি রাহাজানি
রােদে শুকোনাে আম আমশি
রেশম দিয়ে নির্মিত রেশমি
লবণ কম দেওয়া হয়েছে এমন আলুনি
লাফিয়ে চলে যে প্লবগ (ব্যাঙ/বানর)।
শত্রুকে জয় করেন যিনি পরঞ্জয় বা শত্রুজিৎ
শত্রুকে হত্যা করেন যিনি শত্রুঘ্ন ।
শােনামাত্র যার মনে থাকে শ্রুতিধর
শুকনাে পাতার শব্দ মর্মর।
ষাট বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব হীরক জয়ন্তী
সকলের জন্য হিতকর বা মঙ্গলজনক সর্বজনীন
সদ্য দোহনকৃত উষ্ণ দুধ ধাররাষ্ণ
সব কিছু সহ্য করেন যিনি সর্বংসহা
সমুদ্র থেকে হিমালয় পর্যন্ত আসমুদ্রহিমাচল
সমুদ্রের ঢেউ ঊর্মি।
সমুদ্রের ঢেউয়ের শব্দ কল্লোল
সরােবরে জন্যে যা সরােজ
সর্বত্র গমন করেন যিনি সর্বগ
সাপের খােলস নিমোক বা কধুক
সিংহের নাদ (ডাক) হুঙ্কার
সূর্যের ভ্রমণপথের অংশ বা পরিমাণ অয়নাংশ
সূর্যোদয় থেকে পরবর্তী সূর্যোদয় পর্যন্ত সাবন
সূর্যোদয়ের অব্যবহিত পূর্ববর্তী দুই দণ্ডকাল ব্রাহ্মমুহূর্ত
সৃষ্টি করার ইচ্ছা সিসৃক্ষা
সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বে বিশ্বাস নাই যার নাস্তিক
সেবা করার ইচ্ছা শুশ্রুষা
সৈনিকদলের বিশ্রাম শিবির স্কন্দাবার
স্তন্য পান করে যে স্তন্যপায়ী।
স্বপ্নে (ঘুমে) শিশুর স্বগত হাসি - কান্না দেয়ালা
স্বমত অন্যের উপর চাপিয়ে দেয় যে স্বৈরাচারী
স্বাদ গ্রহণ করা হয়েছে এমন স্বাদিত
স্বামীর চিতায় পুড়ে মরা সহমরণ
স্বার্থের জন্য অন্যায় অর্থ প্রদান (ঘুষ) উপদা
স্মরণের যােগ্য স্মরণাই
হরিণের চর্ম অজিন
হরিণের চর্মের আসন অজিনাসন
হরেক রকম বলে যে হরবােলা
হস্ত, অশ্ব, রথ, পদাতিকের সমাহার চতুরঙ্গ
হাতির ডাক বৃংহণ বা বৃংহিত
হাতির পিঠে আরােহী বসার স্থান হাওদা
হাতির শাবক (বাচ্চা) করভ
হাতের কজি মণিবন্ধ
হাতের কজি থেকে আঙুলের ডগা পর্যন্ত পাণি
হাতের কনুই থেকে কজি পর্যন্ত অংশ প্রকোষ্ঠ
হাতের চতুর্থ আঙুল অনামিকা।
হাতের তৃতীয় আঙুল মধ্যমা।
হাতের তেলাে বা তালু করতল।
হাতের দ্বিতীয় আঙুল তর্জনী।
হাতের পঞ্চম আঙুল কনিষ্ঠা ।
হাতের প্রথম আঙুল (বুড়াে আঙুল) অঙ্গুষ্ঠ
হিত ইচ্ছা করে যে হিতৈষী
হেমন্তকালে উৎপন্ন ফসল হৈমন্তিক

Related Question

কোন বাক্যে 'মাথা' শব্দটি বুদ্ধি অর্থে ব্যবহৃত?

তিনিই সমাজের মাথা

মাথা খাটিয়ে কাজ করবে

লজ্জায় আমার মাথা কাটা গেল

মাথা নেই তার মাথা ব্যথা

উপমহাদেশীয়দের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর------

ড. রমেশচন্দ্র মজুমদার

ড. মাহমুদ হাসান

ড. সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন

স্যার এ. এফ. রহমান

'ডাক্তার সাহেবের হাতযশ ভালো' এ বাক্যে 'হাত' ব্যবহৃত হয়েছেঃ

অধিকার অর্থে

বশ অর্থে

অভ্যাস অর্থে

নিপুণতা

'আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে' এ প্রার্থনাটি করেছেঃ

ভাঁড়ু দত্ত

চাঁদ সওদাগর

ঈশ্বরী পাটনী

নলকুবের

'কোথায় থাকা হয়' এটি কোন বাচ্যের উদাহরণ?

কর্তৃবাচ্য

কর্মবাচ্য

ভাব ভাচ্য

ক্রিয়া বাচ্য