' সাবমেরিন কেবল' প্রকল্পটি কোন মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম?

অর্থ

ডাক ও টেলিযোগাযোগ

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

পররাষ্ট্র


Description (বিবরণ) :

প্রশ্ন: ' সাবমেরিন কেবল' প্রকল্পটি কোন মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম?

ব্যাখ্যা: ২০০১ সালের ১৬ আগস্ট বাংলাদেশ টেলিগ্রাফ ও টেলিফোন বোর্ড সাবমেরিন ক্যাবলের ওপর একটি খসড়া রিপোর্ট ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে উপস্থাপন করে। সে আলোকে ২০০২ সালে ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক অর্থায়নে সম্মত হয়। ২০০৫ সালে প্রকল্প বাস্তায়তি হয় এবং ৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয়ে মধ্যপ্রাচ্যের সাথে ইউরোপভুক্ত ১৪ টি দেশ এবং ১৬ টি সংস্থা SEA - ME - WE - 4 নামের ২২ হাজার কিলোমিটার বিস্তৃত অপটিক্যাল ফাইবার নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত হয় বাংলাদেশ। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ এ প্রকল্প সংক্রান্ত চুক্তিতে স্বাক্ষর করে ২৭ মার্চ ২০০৪ এবং ২১ মে ২০০৬ কক্সবাজারে ঝিলংজায় ল্যান্ডিং স্টেশন উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এ তথ্যপ্রযুক্তি মহাসড়কে যুক্ত হয়। ১ জুলাই ২০০৮ গঠিত হয় বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লি. (BSCCL)।


Related Question

রাশিয়ার কুরস্ক নামক সাবমেরিনটির ওজন কত টন?

১২,৮০০ টন

১৩,৯০০ টন

২৪,০০০ টন

১৫,০০০ টন

রাশিয়ার কুরঙ্গ নামক পারমাণবিক সাবমেরিনটি কোন সাগরের তলদেশে ডুবেছিল?

কৃষ্ণ সাগর

বাল্টিক সাগর

বেরিং সাগর

উত্তর মহাসাগর

বাংলাদেশের নৌবাহিনীতে প্রথমবারের মতো সাবমেরিন যুক্ত হয় কবে?

৭মার্চ ১৯৯৭

১২মার্চ ২০১৭

১২মার্চ ২০১৮

১৭এপ্রিল ২০১৭

কত সালে বাংলাদেশ দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলে সংযুক্ত হয় ?

১০০৫ সালে

২০০৬ সালে

২০১৩ সালে

২০১৭ সালে