ঔষধ নীতির প্রধান উদ্দেশ্য হলো ----
অপ্রয়োজনীয় এবং ক্ষতিকর ঔষধ প্রস্তুত বন্ধ করা
ঔষধ শিল্পে দেশীয় কাঁচামালের ব্যবহার নিশ্চিত করা
ঔষধ শিল্পে দেশীয় শিল্পপতিদের অগ্রাধিকার দেয়া
বিদেশী শিল্পপতিদের দেশীয় কাঁচামাল ব্যবহারে বাধ্য করা
Description (বিবরণ) :
প্রশ্ন: ঔষধ নীতির প্রধান উদ্দেশ্য হলো ----
ব্যাখ্যা:
১৯৮২ সালে প্রথমবারের মতো জাতীয় ঔষধ নীতি প্রণয়ন করা হয় । কারণ, এর আগে ওষুধ উৎপাদন ও ব্যবহারের বিষয়ে কোনো ধরনের নীতিমালা ছিল না। এরপর ২০০৫ সালে এই নীতি নবায়ন করা হয় এবং ২০১৬ সালে আবার এই জাতীয় ঔষধ নীতি নবায়ন করা হয়েছে। স্বল্পমূল্যে মানসম্মত ওষুধ জনসাধারণের কাছে পৌঁছে দেওয়া জাতীয় ঔষধ নীতির লক্ষ্য ।
Related Question
বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি ঔষধ রপ্তানি হয় কোন দেশে?
যুক্তরাজ্য
যুক্তরাষ্ট্র
জাপান
ব্রাজিল
' সর্বাঙ্গে ব্যথা, ঔষধ দিব কোথা' ---এই বাক্যে ' ঔষধ' শব্দ কোন কারকে কোন বিভক্তির উদাহরণ?
কর্ম কারকে শূন্য
সম্প্রদানে সপ্তমী
অধিকরণে শূন্য
কর্তৃকারকে শূন্য
দেশের প্রথম ঔষধ পার্ক কোথায় স্থাপিত হচ্ছে?
গাজারিয়া
গাজীপুর
সাভার
ভালুকা
বাংলাদেশের কোন ঔষধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান লন্ডনের স্টক মার্কেটে প্রবেশাধিকার পেয়েছে?
অপসোনিন
বেক্সিমকো
স্কয়ার
একমি
বাংলাদেশের প্রথম ঔষধ পার্ক-
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায়
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে
সাভারের কোনাবাড়ীতে
ময়মনসিংহের ভালুকায়