Site icon স্যাট একাডেমী ব্লগ

হোস্টিং কি (What Is Hosting) ?

হোস্টিং কি (What Is Hosting) ?

বেশির ভাগ লোকজন ডোমেইন এবং হোস্টিং সম্পর্কে তেমন কিছু যানে না তবে নাম শুনেছে। ডোমেইন কি সে ব্যাপারে আমি ডোমেইন কি? এই পোষ্টে বিষদ আলোচনা করেছি এখানে ক্লিক করে পড়ার অনুরোধ রইল। সহজ ভাবে ডোমেইন হচ্ছে একটা ওয়েবসাইটের নাম যেমন: Google.com, sattit.com. sattacademy.com, satthost.com. sattlibrary.com এগুলো ডোমেইন নেম। একটি ডোমেইন নেম এর জন্য একটি হোস্টিং কিনতে হবে এটা বাধ্যতামূলক। হোস্টিং ছাড়া কখনই কোনভাবে ডোমেইন এর কন্টেন্ট দেখা সম্ভব না। বেপারটা হাস্যকর হোস্টিং ছাড়া কন্টেন্ট আসবেই বা কিভাবে? হুম আমরা যখন কোন ওয়েব সাইট খুলি তখন দেখতে পাই অনেক লেখা, ভিডিও, অডিও, ছবি সাধারনত এর বাইরে আর কিছু দেখা যায় না।

তাহলে এই ছবি, অডিও বা ভিডিও কোথা থেকে আসছে? কখনও নিজেকে প্রশ্ন করেছেন? উত্তর হচ্ছে এগুলো সব ঐ ডোমেইন এর হোস্টিং এ সেইভ করা আছে এবং আপনি ইন্টারনেট এ ওয়েব সাইটটি ব্রাউজ করার পর দেখেত পাচ্ছেন। একটা ডোমেইন এ হোস্টিং না থাকলে ঠিক নিছের ছবির মত দেখাবে।কারো ব্যক্তিগত মতামত, অভিরুচি সহজ ভাষায় এবং পৃথিবীর সকলের কাছে খুব সহজে পৌছে দেয়ার মাধ্যম ওয়েবসাইট। আপনার আজেকে বিয়ে! সেলফি তুলে ফেইসবুকে দিলেন হয়ে গেল। এগুলো সামাজিক ওয়েবসাইটের কল্যানে করতে পারছেন।

কিন্তু বাস্তবপক্ষে উন্নত দেশে যারা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষনা করে তারা তাদেঁর থিসিস গুলো ওয়েবসাইটে দিয়ে রাখে যাতে অনেকে পড়ে কাজে লাগাতে পারে। এক কথায় ওয়েবসাইট হলো আপনার সকল তথ্য অন্যর সামনে তুলে ধরা। হোক সেটা কোম্পানি, সংস্থা বা ব্যাক্তিগত। আর ওয়েবসাইটের বিভিন্ন এই তথ্য গুলোকে বলে কন্টেন্ট। কন্টেন্ট গুলো লেখা, ছবি, অডিও বা ভিডিও এই ধরনের হতে পারে। এই কন্টেন্ট গুলো জমা রাখার জন্য আপনার হোস্টিং এর প্রয়োজন।আপনার ওয়েবসাইটটি যদি তুলনা করা হয় আপনার ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ এর সাথে, তাহলে আপনার মনিটর হচ্ছে ডোমেইন যেটা আপনি দেখতে পাচ্ছেন। ভিতরে যে হার্ডডিক্স আছে সেটা হচ্ছে আপনার হোস্টিং, কারণ আপনি যা দেখতে পাচ্ছেন হোস্টিং এ সব ডাটা মজুত আছে।

বেপারটা কিন্তু সত্যিই এমন ভাবে আছে। আপনি যখন কোন কোম্পানি থেকে হোস্টিং কিনবেন মনে মনে চিন্তা করবেন আপনার কম্পিউটার এর মত একটি হার্ডডিস্ক আপনার ডোমেইনটির জন্য স্থাপন করা আছে। যে কেউ ইচ্ছে করলেই লিনাক্স বা উইন্ডোজের সেটআপ কিনে নিজেই নিজের ডোমেইন এর জন্য হোস্টিং এর ব্যবস্থা করতে পারে। বেপারটা বলা যেমন সহজ করা তেমন সহজ নয়। তাই ৯০০ টাকার হোস্টিং এর জন্য কেউ এই রিক্স নিবে না।উদাহরণ হিসেবে বলিঃ

দি এন হোস্ট তেমন একটি হোস্টিং কোম্পানি। আমাদের অনেক গুলো হোস্টিং প্যাকেজ আছে। আপনার যে প্যাকেজটি ভালো লাগে আপনি সেটি কিনতে পারেন।আমাদের হোস্টিং প্যাকেজ গুলো যথাক্রমে Shared Hosting, Dedicated Hosting, Vertual Private Server ইত্যাদি নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হল

বিনামূল্যে হোস্টিং (Free Hosting):

আমরা কখনও বিনামূল্যে হোস্টিং প্রদান করি না। একটা ডোমেইন এর দাম বর্তমানে ৮৫০ টাকা এবং হোস্টিং এর দাম ৪৫০ টাকা। আমাদের স্যাট হোস্ট শুধুমাত্র ৪৫০ টাকায় STARTER প্যাকেজ হোস্টিং কিনলে সাথে .xyz ডোমেইন ফ্রি দিচ্ছে।

শেয়ারড হোস্টিং (Shared Hosting):

আমাদের দেশে শতকরা ৯৫% লোক শেয়ার্ড হোস্টিং ব্যবহার করছে। আর এই হোস্টিং সবচেয়ে জনপ্রিয় হওয়ার কারন খরচ কম, আপনার যতটুকু হোস্টিং দরকার ঠিক ততটুকুই নিতে পারেবন। আমাদের Home Page এবং Regular Hosting প্যাকেজে যা দেখবেন সবই শেয়ারড হোস্টিং। এই প্যাকেজ গুলোতে ব্যান্ডওয়াইডথ এবং ডোমেইন এর সিমাবদ্ধতা আছে। তবে বাকি আর সব কিছু আনলিমিটেড পাবেন। যেমন:

নিম্নে শেয়ার্ড হোস্টিং প্যাকেজ গুলো একনজরে দেখে নিন। বিস্তারিত জানতে স্যাট হোস্টের ওয়েবসাইটে প্রবশ করুন :

রিসেলার ওয়েব হোস্টিং (Reseller web hosting):

আমাদের থেকে হোস্টিং কিনে যারা মার্কেটে সেল করে সেই হোস্টিং গুলোই রিসেলার হোস্টিং। রিসেলার হোস্টিং শেয়ার্ড হোস্টিং এর মতই। অনেক ডেভেলপার আছেন যাদের অল্প সংখ্যক কিছু নিজস্ব ক্লায়িন্ট আছেন যাদের ডোমেইন এবং হোস্টিং সে নিজেই প্রোভাইড করে তারাই মূলত এই রিসেলার প্যাকেজ কিনে নেয়। এভাবে একজন রিসেলার আমাদের থেকে হোস্টিং কিনে নিজের মত প্যাকেজ তৈরি করে বিক্রি করে থাকনে। আমাদের অনেক রিসেলার রয়েছেন যারা এই প্রক্রিয়ায় ভালো টাকা আয় করছেন।আমাদের রিসেলার প্যাকেজ গুলোর দাম এক নজরে দেখে নিন। অথবা বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন:PERSONAL RESELLER প্যাকেজ: 25 জিবি SSD হোস্টিং, মাসিক চার্জ ১০০০ টাকা, ২৫০ জিবি ব্যান্ডওয়াইডথ, cPanel লিমিট ৫০ ।OFFICE RESELLER প্যাকেজ: 50 জিবি SSD হোস্টিং, মাসিক চার্জ ১৮০০ টাকা, ৫০০ জিবি ব্যান্ডওয়াইডথ, cPanel লিমিট ১০০ ।BUSINESS RESELLER প্যাকেজ: 100 জিবি SSD হোস্টিং, মাসিক চার্জ ৩০০০ টাকা, ১.৫ টেরাবাইট ব্যান্ডওয়াইডথ, cPanel লিমিট ২০০ ।BEST RESELLER প্যাকেজ: 200 জিবি SSD হোস্টিং, মাসিক চার্জ ৫০০০ টাকা, ৩ টেরাবাইট ব্যান্ডওয়াইডথ, cPanel লিমিট ৪০০ । ডেডিকেটেড সার্ভার এবং ভিপিএস হোস্টিং যাদের রয়েছে তারা এরকম রিসেলার একাউন্ট বানাতে পারে।

ডেডিকেটেড হোস্টিং (Dedicated Hosting):

ডেডিকেটেড সার্ভার অনেক ব্যয়বহুল। যাদের ওয়েবসাইট অনেক বড় এবং বেশি নিরাপত্তার প্রয়োজন হয় তাদের এই হোস্টিং করা ভালো। এটা সম্পূর্ন আপনার বাসার ল্যাপটপ এর মত কাজ করবে। আপনি ইচ্ছে করলে এটা বন্ধ করতে পারবেন, যে কোন সফটয়্যার ইনস্টল করতে পারবেন এমনকি রিস্টার্ট করতে পারবেন। এই হোস্টিং ২ প্রকার হয়ে থাকে:

  1. Managed Hosting: আমরা আপনার সার্ভার এর নিরাপত্তা, সার্ভার সেটাপ, নেটওয়ার্ক কনফিগার, কোন সফটওয়ার ইনস্টল দেয়া ইত্যাদি সব করে দিব সেক্ষেত্রে আমাদেরকে নির্দিষ্ট পরিমান টাকা দিতে হবে। এটাকেই ম্যানেজ ডেডিকেটেড সার্ভার বলে।
  2. Unmanaged Hosting: আপনি যদি Server administrator হন অর্থ্যাৎ আপনি যদি নিজেই আপনার এই ওয়েব সার্ভারের সকল কাজ করে নিতে পারেন তাহলে এটা হবে Unmanaged Hosting. এতে আপনার খরচ বেচে য়াবে।

যাদের জন্য ডেডিকেটেড সার্ভার:

অসুবিধা:ডেডিকেটেড সার্ভার পরিচালনা করা কঠিন, সেক্ষেত্রে ম্যানেজড সার্ভিস নিতে হবে।

ম্যানেজ ডেডিকেটেড সার্ভার এর উদাহরণ:

এরুপ একটি হোস্টিং প্যাকেজ কিনলে প্রতি মাসে প্রায় ২০০ ডলার খরচ করতে হবে।

ক্লাউড হোস্টিং কি (Cloud Hosting):

ক্লাউড এর বাংলা অর্থ হচ্ছে মেঘ। তাহলে কি এটা মেঘ হোস্টিং? বেপারটা তা নয়! ক্লাউড হোস্টিং হচ্ছে একই ডাটা বিভিন্ন সাভারে রাখা আছে আপনার খুব কাছের সার্ভার থেকে আপনাকে ডাটা সরবরাহ করা হবে। আমরা সাধারনত কম্পিউটারে একটা হার্ডডিস্ক ব্যবহার করি। হার্ডডিস্ক নষ্ট হলে কম্পিউটার বন্ধ। ঠিক ঐভাবে আমরা শেয়ার্ড হোস্টিং কিনলে একটি সার্ভারে আমাদের ডাটা গুলো থাকে। কোন কারণে সার্ভার ডাউন হলে আমাদের সাইট দেখাবে না। কিন্তু ক্লাউড সার্ভার বিভিন্ন জায়গায় অবস্থিত হওয়ার কারনে সাইট ডাউন হওয়ার সম্ভাবনা নাই বা কম। ক্লাউড হেস্টিং মূলত একাধিক সার্ভার ব্যবহার করার সুবিধা দেয়।ধরুন আমাদের মেইন সার্ভার আমেরিকার মিশিগান শহরে এবং আরেকটা অফিস হচ্ছে চীনের বেইজিংয়ে ও অন্যটা হচ্ছে সিঙ্গাপুর। কোন কারণে মিশিগান এর সার্ভার ডাউন হলেও আমাদের নিকটবর্তী বেইজিংয় বা সিঙ্গাপুর থেকে ডাটা সরবরাহ করবে। বিষয়টা এমন যে যেখানে মেঘ সেখানেই বৃষ্টি। কাছাকাছি সার্ভার হলে সাইট এর লোডিং স্পিড বেশি থাকে, ডাউনলোড স্পিড বেশি পাওয়া যায়। ক্লাউড হোস্টিং এর ফলে ওয়েব সাইট কোন একটি সার্ভারের মধ্যে সিমাবধ্য থাকেনা ফলে ১০০% আপটাইম নিশ্চিত করা যায়। তবে ক্লাউড হোস্টিং এর একটি বড় অসুবিধা হল, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এটি বেশ ব্যায়বহুল।

ভিপিএস হোস্টিং (VPS Hosting):

ভার্চুয়াল প্রাইভেট সার্ভার (ভিপিএস) নামে পরিচিত। ভিপিএস হচ্ছে শেয়ার্ড হোস্টিং এর মতো। একটি সার্ভারে একাধিক ওয়েবসাইট সংরক্ষন করা যায়। এবং এটার সুবিধা হচ্ছে এটাতে ডেডিকেটেড সারভারের মতো সিপিইউ, মেমরী আলাদা করে ভাগ করা যায়। ফলে ঐ সার্ভারে থাকা অন্য কোন সাইট আপনার জন্য সংরক্ষিত রিসোর্স ব্যবহার করতে পারবে না। আবার একাধিক সারভারেও আপনি ভাগ ভাগ করে সাইটের বিভিন্ন অংশ রাখতে পারবেন। তাহলে বুঝতেই পারছেন এটা আপনাকে বাড়তি টাকা খরচ থেকে বাচিয়ে দিবে।

হোস্টিং কেনার পূর্বে জেনে নিন:

একটা জামা কিনতে গেলে যেমন কত গুলো বিষয় জেনে শুনে কিনতে হয়। ঠিক তেমনি হোস্টিং এর বেপারটাও। তার উপর যেহেতু আপনি নতুন এবং কিছুই জানেন না। বা জানলেও আমাদের নিচের স্টেপ গুলো ফলো করুন এবং আপনার মন মত হোস্টিং কিনুন-

১. বাজেট:

আপনার ব্যাক্তিগত, ব্যবসায়িক বা কি জন্য হোস্টিং প্রয়োজন সেটার উপর নির্ভর করবে আপনার কোন হোস্টিং প্যাকেজটি প্রয়োজন। ভালো মানের হোস্টিং এবং কম টাকার মধ্যে পেতে হলে আপনাকে কয়েকটি সাইট ভিজিট করে দেখতে হবে। সচরাচর টপ লেভেল ডোমেইন এর দাম আন্তর্জাতিক ভাবে ৮৫০-১০০০ টাকা হয়ে থাকে। এর কমে কেউ আপনাকে অফার করলে কথা বাতরা বলে নিবেন কারণ প্রথম বছর আপনাকে ৫০০ টাকায় ডোমেইন দিয়ে পরের বছর ১২০০ টাকা দাবি করবে। আর ডোমেইন কন্ট্রোলার যদি আপনার কাছে না থাকে তাহলে আপনি নিরুপায় হয়ে ১২০০ টাকাতেই রিনিউ করতে হবে। তেমন হোস্টিং এর ক্ষেত্রে কম টাকায় বাজারে অনেকেই হোস্টিং প্রোভাইড করে যা আপনার কাছে খুব লোভনীয় মনে হবে। একটা কাথ মনে রাখবেন সস্তার তিন অবস্থা। মোটামুটি কিছু সাইট ঘুরে আপনি একটা বেপার বুঝবেন যে আসলে আপনার ১জিবি হোস্টিং এর জন্য কত টাকা বাজেট করতে হবে।

২. ডিস্ক স্পেস:

আনলিমিটেড ডিস্ক স্পেস নামে একটা কথা প্রচলিত আছে আমাদের মাঝে। এটা একটা মার্কেটিং ট্রিকস। প্রকৃতপক্ষে আনলিমিটেড স্পেস বলে কিছু নেই। বাজারে আনলিমিটেড হার্ডডিস্ক পাওয়া যায় না। একটা সার্ভার বলতে বুঝবেন একটা পিসি। সুতরাং আনলিমিটেড স্পেসের ফাঁদে পা দিবেন না।আনলিমিটেড যেহেতু আমাদের চিন্তার মধ্যে পড়ে না। তাই আমরা একটা নিদির্ষ্ট পরিমান স্পেস কিনে নিব। আমি মনে করি ব্যক্তিগত ব্লগ, প্রোটপলিও সাইট, কোম্পানি পরিচিতি ওয়েব সাইট অর্থাৎ যে সকল সাইটে ছবি, ভিডিও বেশি হবে না। ঐ সকল সাইটে শুরুতে ১জিবি হোস্টিং নিয়ে শুরু করা ভালো। হোস্টিং কেনার পূর্বে অভিঙ্গ কারো সাথে হোস্টিং এর বেপারে আলোচনা করে নিন। অযথা টাকা নষ্ট করার মানে হয় না। আপনার দরকার ৩জিবি হোস্টিং আপনি কিনে রেখেছেন ২০ জিবি। বছর বছর রিনিউ করে টাকা দিবেন। কিন্তু ব্যবহার করবেন শুধু ২ জিবি হোস্টিং তাতে আপনার ১৮ জিবির টাকা প্রতি বছর শুধু শুধু খরছ হবে। ১জিবি দিয়ে শুরু করলে পরে যদি আপনার বেশি হোস্টিং এর প্রয়োজন হয় সেক্ষেত্রে আপগ্রেড করে নিবেন।

৩. ব্যান্ডউইথ

আপনার সাইটের কন্টেন্ট যত বেশি হবে ব্যান্ডউইথ তত বেশি লাগবে। ভিজিটর যখন আপনার সাইট ভিজিট করতে আসবে, তখন পেজ, ছবি, গান, ভিডিও ওয়েব সাইটটির পেজে যা কিছু আছে সবগুলোই ভিজিটরের কম্পিউটারে ডাউনলোড হয়। ১জিবি হোস্টিং এর সাথে ৩০ জিবি ব্যান্ডউইথ দেয়া আছে যা আপনার জন্য যথেষ্ট।

৪. আপটাইম/SLA গ্যারান্টি:

আপনি কোন সাইট ভিজিট করার জন্য গেলে যখন দেখবেন সাইট লোড হচ্ছে না। সেক্ষেত্রে আপনি দ্বিতীয়বার ঐ সাইটে ভিজিট করার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন। তাই একটা সাইটে আপটাইম বিষয়টি খুবই জরুরি। কারন সার্ভার সচল না থাকলে সাইট দেখা যাবে না।