রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ' কবিতায় কবির উপলব্ধি হচ্ছে -----

ভবিষ্যৎ বিচিত্র ও বিপুল সম্ভাবনাময়

বাধা-বিপত্তি প্রতিভাকে অঙ্কুরেই বিনষ্ট করে

প্রকৃতি বিপুল ঐশ্বর্য্যের অধিকারী

ভাঙ্গার পরেই গড়ার কাজ শুরু হয়


Description (বিবরণ) :

প্রশ্ন: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ' কবিতায় কবির উপলব্ধি হচ্ছে -----

ব্যাখ্যা: ১৮৮৩ সালে প্রভাতসংগীত কাব্যটির প্রকাশ। এ কাব্যগ্রন্থের কবিতায় হচ্ছে ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’। শৈশব থেকে কবি হওয়ার বাসনা ধরে সংশোধিত হতে হতে তিনি প্রভাতসংগীতের কাছে পৌঁছে যান। এ কাব্যগ্রন্থের কবিতা ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’ কবিতাটি তার কাব্যচর্চার সার্থক সৃষ্টি বলেই তিনি মতামত ব্যক্ত করে গেছেন। কবিতাটিতে বাইরের জিনিসকে অন্তরে এবং তার রসায়নই যে এই কবিতার মূল নির্যাস তা তার চিত্তের উচ্ছ্বাস থেকেই বোঝা যায়। এ কবিতায় কবি যেন গ্রহীতা আর প্রকৃতি হচ্ছে দাতা। প্রকৃতির অকৃপণ দান কবি আনন্দচিত্তে গ্রহণ করেছেন। ১৮৮৩ সাল কবির জীবনে দুটি কারণে স্মরণীয় একটি ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’ কবিতার গ্রন্থভুক্তি এবং প্রকাশ অপরটি তার বিয়ে। ১৮৮৩ সালের ডিসেম্বর মাসে বাইশ বছর আট মাস বয়সে কবি রবীন্দ্রনাথের বিয়ে হয়।


Related Question

'শেষের কবিতা' রবীন্দ্রনাথ রচিত-----

কবিতার নাম

গল্প সংকলনের নাম

উপন্যাসের নাম

কাব্য সংকলনের নাম

রবীন্দ্রনাথ নোবেল পুরষ্কার পান-

১৯১৩ সালে

১৯০১ সালে

১৯৩০ সালে

১৯৪১ সালে

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নোবেল পুস্কারর লাভ করেন--

১৯০৫ সালে

১৯১৩ সালে

১৯২৩ সালে

১৯২৫ সালে