এইচটিএমএল সিএসএস জাভাস্ক্রিপ্ট পিএইচপি ওয়ার্ডপ্রেস কোরআন
লগইন
×

আলকোরআন

সূরা_ফাতিহা সূরা_বাকারা সূরা_ইমরান সূরা_নিসা সূরা_মায়েদা সূরা_আন’য়াম সূরা_আরাফ সূরা_আনফাল সূরা_তাওবা সূরা_ইউনুস সূরা_হুদ সূরা_ইউসুফ সূরা_রা’দ সূরা_ইবরাহীম সূরা_হিজর সূরা_নাহল সূরা_বনী-ইসরাঈল সূরা_কা’হফ সূরা_মারঈয়াম সূরা_ত্বা-হা সূরা_আম্বিয়া সূরা_হাজ্জ্ব সূরা_মু’মিনুন সূরা_নুর সূরা_ফুরকান সূরা_শু’য়ারা সূরা_নাম’ল সূরা_কাসাস সূরা_আনকাবুত সূরা_রূম সূরা_লুকমান সূরা_সাজদা সূরা_আহযাব সূরা_সা’বা সূরা_ফাতির সূরা_ইয়া-সীন সূরা_সাফফাত সূরা_সা’দ সূরা_যুমার সূরা_মু’মিন সূরা_হা-মীম সূরা_শূরা সূরা_যূখরুফ সূরা_দুখান সূরা_যাসিয়া সূরা_আহক্বাফ সূরা_মুহাম্মাদ সূরা_ফাতাহ সূরা_হুজুরাত সূরা_ক্বাফ সূরা_যারিয়া’ত সূরা_তুর সূরা_নাজম সূরা_ক্বামার সূরা_আর-রহমান সূরা_ওয়াক্বিয়া সূরা_হাদীদ সূরা_মুজাদালাহ সূরা_হাশর সূরা_মুমতাহিনা সূরা_সফ সূরা_জুম’য়া সূরা_মুনাফিক্বুন সূরা_তাগাবুন সূরা_তালাক সূরা_তাহরীম সূরা_মুলক সূরা_কালাম সূরা_হাক্বকাহ সূরা_মা’য়ারিজ সূরা_নূহ সূরা_জ্বীন সূরা_মুযযাম্মিল সূরা_মুদ্দাসসির সূরা_কিয়ামা’ত সূরা_দা’হর সূরা_মুরসালাত সূরা_নাবা সূরা_নাজিয়াত সূরা_আ’বাসা সূরা_তাকভীর সূরা_ইনফিতার সূরা_মুতাফফিফীন সূরা_ইনশিকাক সূরা_বুরূজ সূরা_তারিক সূরা_আ’লা সূরা_গাশিয়াহ সূরা_ফা’জর সূরা_বা’লাদ সূরা_শামস সূরা_লাইল সূরা_দুহা সূরা_আলাম-নাশরাহ সূরা_তীন সূরা_আলাক সূরা_ক্বদর সূরা_বাইয়্যেনাহ সূরা_যিলযাল সূরা_আদিয়্যাত সূরা_ক্বারিয়া সূরা_তাকাসুর সূরা_আসর সূরা_হুমাযা সূরা_ফীল সূরা_কুরাইশ সূরা_মাউন সূরা_কাউসার সূরা_কাফিরূন সূরা_ন’সর সূরা_লাহাব সূরা_ইখলাস সূরা_ফালাক সূরা_নাস -->

 

সূরা কালাম


بِسْمِ اللهِ الرَّحْمنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু

ن وَالْقَلَمِ وَمَا يَسْطُرُونَ
নূন। শপথ কলমের এবং সেই বিষয়ের যা তারা লিপিবদ্ধ করে,(সূরা কালাম ৬৮:১ )


مَا أَنتَ بِنِعْمَةِ رَبِّكَ بِمَجْنُونٍ
আপনার পালনকর্তার অনুগ্রহে আপনি উম্মাদ নন।(সূরা কালাম ৬৮:২ )


وَإِنَّ لَكَ لَأَجْرًا غَيْرَ مَمْنُونٍ
আপনার জন্যে অবশ্যই রয়েছে অশেষ পুরস্কার।(সূরা কালাম ৬৮:৩ )


وَإِنَّكَ لَعَلى خُلُقٍ عَظِيمٍ
আপনি অবশ্যই মহান চরিত্রের অধিকারী।(সূরা কালাম ৬৮:৪ )


فَسَتُبْصِرُ وَيُبْصِرُونَ
সত্ত্বরই আপনি দেখে নিবেন এবং তারাও দেখে নিবে।(সূরা কালাম ৬৮:৫ )


بِأَييِّكُمُ الْمَفْتُونُ
কে তোমাদের মধ্যে বিকারগ্রস্ত।(সূরা কালাম ৬৮:৬ )


إِنَّ رَبَّكَ هُوَ أَعْلَمُ بِمَن ضَلَّ عَن سَبِيلِهِ وَهُوَ أَعْلَمُ بِالْمُهْتَدِينَ
আপনার পালনকর্তা সম্যক জানেন কে তাঁর পথ থেকে বিচ্যুত হয়েছে এবং তিনি জানেন যারা সৎপথ প্রাপ্ত।(সূরা কালাম ৬৮:৭ )


فَلَا تُطِعِ الْمُكَذِّبِينَ
অতএব, আপনি মিথ্যারোপকারীদের আনুগত্য করবেন না।(সূরা কালাম ৬৮:৮ )


وَدُّوا لَوْ تُدْهِنُ فَيُدْهِنُونَ
তারা চায় যদি আপনি নমনীয় হন, তবে তারাও নমনীয় হবে।(সূরা কালাম ৬৮:৯ )


وَلَا تُطِعْ كُلَّ حَلَّافٍ مَّهِينٍ
যে অধিক শপথ করে, যে লাঞ্ছিত, আপনি তার আনুগত্য করবেন না।(সূরা কালাম ৬৮:১০ )


هَمَّازٍ مَّشَّاء بِنَمِيمٍ
যে পশ্চাতে নিন্দা করে একের কথা অপরের নিকট লাগিয়ে ফিরে।(সূরা কালাম ৬৮:১১ )


مَنَّاعٍ لِّلْخَيْرِ مُعْتَدٍ أَثِيمٍ
যে ভাল কাজে বাধা দেয়, সে সীমালংঘন করে, সে পাপিষ্ঠ,(সূরা কালাম ৬৮:১২ )


عُتُلٍّ بَعْدَ ذَلِكَ زَنِيمٍ
কঠোর স্বভাব, তদুপরি কুখ্যাত;(সূরা কালাম ৬৮:১৩ )


أَن كَانَ ذَا مَالٍ وَبَنِينَ
এ কারণে যে, সে ধন-সম্পদ ও সন্তান সন্ততির অধিকারী।(সূরা কালাম ৬৮:১৪ )


إِذَا تُتْلَى عَلَيْهِ آيَاتُنَا قَالَ أَسَاطِيرُ الْأَوَّلِينَ
তার কাছে আমার আয়াত পাঠ করা হলে সে বলে; সেকালের উপকথা।(সূরা কালাম ৬৮:১৫ )


سَنَسِمُهُ عَلَى الْخُرْطُومِ
আমি তার নাসিকা দাগিয়ে দিব।(সূরা কালাম ৬৮:১৬ )


إِنَّا بَلَوْنَاهُمْ كَمَا بَلَوْنَا أَصْحَابَ الْجَنَّةِ إِذْ أَقْسَمُوا لَيَصْرِمُنَّهَا مُصْبِحِينَ
আমি তাদেরকে পরীক্ষা করেছি, যেমন পরীক্ষা করেছি উদ্যানওয়ালাদের, যখন তারা শপথ করেছিল যে, সকালে বাগানের ফল আহরণ করবে,(সূরা কালাম ৬৮:১৭ )


وَلَا يَسْتَثْنُونَ
ইনশাআল্লাহ না বলে।(সূরা কালাম ৬৮:১৮ )


فَطَافَ عَلَيْهَا طَائِفٌ مِّن رَّبِّكَ وَهُمْ نَائِمُونَ
অতঃপর আপনার পালনকর্তার পক্ষ থেকে বাগানে এক বিপদ এসে পতিত হলো। যখন তারা নিদ্রিত ছিল।(সূরা কালাম ৬৮:১৯ )


فَأَصْبَحَتْ كَالصَّرِيمِ
ফলে সকাল পর্যন্ত হয়ে গেল ছিন্নবিচ্ছিন্ন তৃণসম।(সূরা কালাম ৬৮:২০ )


فَتَنَادَوا مُصْبِحِينَ
সকালে তারা একে অপরকে ডেকে বলল,(সূরা কালাম ৬৮:২১ )


أَنِ اغْدُوا عَلَى حَرْثِكُمْ إِن كُنتُمْ صَارِمِينَ
তোমরা যদি ফল আহরণ করতে চাও, তবে সকাল সকাল ক্ষেতে চল।(সূরা কালাম ৬৮:২২ )


فَانطَلَقُوا وَهُمْ يَتَخَافَتُونَ
অতঃপর তারা চলল ফিসফিস করে কথা বলতে বলতে,(সূরা কালাম ৬৮:২৩ )


أَن لَّا يَدْخُلَنَّهَا الْيَوْمَ عَلَيْكُم مِّسْكِينٌ
অদ্য যেন কোন মিসকীন ব্যক্তি তোমাদের কাছে বাগানে প্রবেশ করতে না পারে।(সূরা কালাম ৬৮:২৪ )


وَغَدَوْا عَلَى حَرْدٍ قَادِرِينَ
তারা সকালে লাফিয়ে লাফিয়ে সজোরে রওয়ানা হল।(সূরা কালাম ৬৮:২৫ )


فَلَمَّا رَأَوْهَا قَالُوا إِنَّا لَضَالُّونَ
অতঃপর যখন তারা বাগান দেখল, তখন বললঃ আমরা তো পথ ভূলে গেছি।(সূরা কালাম ৬৮:২৬ )


بَلْ نَحْنُ مَحْرُومُونَ
বরং আমরা তো কপালপোড়া,(সূরা কালাম ৬৮:২৭ )


قَالَ أَوْسَطُهُمْ أَلَمْ أَقُل لَّكُمْ لَوْلَا تُسَبِّحُونَ
তাদের উত্তম ব্যক্তি বললঃ আমি কি তোমাদেরকে বলিনি? এখনও তোমরা আল্লাহ তা'আলার পবিত্রতা বর্ণনা করছো না কেন?(সূরা কালাম ৬৮:২৮ )


قَالُوا سُبْحَانَ رَبِّنَا إِنَّا كُنَّا ظَالِمِينَ
তারা বললঃ আমরা আমাদের পালনকর্তার পবিত্রতা ঘোষণা করছি, নিশ্চিতই আমরা সীমালংঘনকারী ছিলাম।(সূরা কালাম ৬৮:২৯ )


فَأَقْبَلَ بَعْضُهُمْ عَلَى بَعْضٍ يَتَلَاوَمُونَ
অতঃপর তারা একে অপরকে ভৎর্সনা করতে লাগল।(সূরা কালাম ৬৮:৩০ )


قَالُوا يَا وَيْلَنَا إِنَّا كُنَّا طَاغِينَ
তারা বললঃ হায়! দুর্ভোগ আমাদের আমরা ছিলাম সীমাতিক্রমকারী।(সূরা কালাম ৬৮:৩১ )


عَسَى رَبُّنَا أَن يُبْدِلَنَا خَيْرًا مِّنْهَا إِنَّا إِلَى رَبِّنَا رَاغِبُونَ
সম্ভবতঃ আমাদের পালনকর্তা পরিবর্তে এর চাইতে উত্তম বাগান আমাদেরকে দিবেন। আমরা আমাদের পালনকর্তার কাছে আশাবাদী।(সূরা কালাম ৬৮:৩২ )


كَذَلِكَ الْعَذَابُ وَلَعَذَابُ الْآخِرَةِ أَكْبَرُ لَوْ كَانُوا يَعْلَمُونَ
শাস্তি এভাবেই আসে এবং পরকালের শাস্তি আরও গুরুতর; যদি তারা জানত!(সূরা কালাম ৬৮:৩৩ )


إِنَّ لِلْمُتَّقِينَ عِندَ رَبِّهِمْ جَنَّاتِ النَّعِيمِ
মোত্তাকীদের জন্যে তাদের পালনকর্তার কাছে রয়েছে নেয়ামতের জান্নাত।(সূরা কালাম ৬৮:৩৪ )


أَفَنَجْعَلُ الْمُسْلِمِينَ كَالْمُجْرِمِينَ
আমি কি আজ্ঞাবহদেরকে অপরাধীদের ন্যায় গণ্য করব?(সূরা কালাম ৬৮:৩৫ )


مَا لَكُمْ كَيْفَ تَحْكُمُونَ
তোমাদের কি হল ? তোমরা কেমন সিদ্ধান্ত দিচ্ছ?(সূরা কালাম ৬৮:৩৬ )


أَمْ لَكُمْ كِتَابٌ فِيهِ تَدْرُسُونَ
তোমাদের কি কোন কিতাব আছে, যা তোমরা পাঠ কর।(সূরা কালাম ৬৮:৩৭ )


إِنَّ لَكُمْ فِيهِ لَمَا تَخَيَّرُونَ
তাতে তোমরা যা পছন্দ কর, তাই পাও?(সূরা কালাম ৬৮:৩৮ )


أَمْ لَكُمْ أَيْمَانٌ عَلَيْنَا بَالِغَةٌ إِلَى يَوْمِ الْقِيَامَةِ إِنَّ لَكُمْ لَمَا تَحْكُمُونَ
না তোমরা আমার কাছ থেকেকেয়ামত পর্যন্ত বলবৎ কোন শপথ নিয়েছ যে, তোমরা তাই পাবে যা তোমরা সিদ্ধান্ত করবে?(সূরা কালাম ৬৮:৩৯ )


سَلْهُم أَيُّهُم بِذَلِكَ زَعِيمٌ
আপনি তাদেরকে জিজ্ঞাসা করুন তাদের কে এ বিষয়ে দায়িত্বশীল?(সূরা কালাম ৬৮:৪০ )


أَمْ لَهُمْ شُرَكَاء فَلْيَأْتُوا بِشُرَكَائِهِمْ إِن كَانُوا صَادِقِينَ
না তাদের কোন শরীক উপাস্য আছে? থাকলে তাদের শরীক উপাস্যদেরকে উপস্থিত করুক যদি তারা সত্যবাদী হয়।(সূরা কালাম ৬৮:৪১ )


يَوْمَ يُكْشَفُ عَن سَاقٍ وَيُدْعَوْنَ إِلَى السُّجُودِ فَلَا يَسْتَطِيعُونَ
গোছা পর্যন্ত পা খোলার দিনের কথা স্মরণ কর, সেদিন তাদেরকে সেজদা করতে আহবান জানানো হবে, অতঃপর তারা সক্ষম হবে না।(সূরা কালাম ৬৮:৪২ )


خَاشِعَةً أَبْصَارُهُمْ تَرْهَقُهُمْ ذِلَّةٌ وَقَدْ كَانُوا يُدْعَوْنَ إِلَى السُّجُودِ وَهُمْ سَالِمُونَ
তাদের দৃষ্টি অবনত থাকবে; তারা লাঞ্ছনাগ্রস্ত হবে, অথচ যখন তারা সুস্থ ও স্বাভাবিক অবস্থায় ছিল, তখন তাদেরকে সেজদা করতে আহবান জানানো হত।(সূরা কালাম ৬৮:৪৩ )


فَذَرْنِي وَمَن يُكَذِّبُ بِهَذَا الْحَدِيثِ سَنَسْتَدْرِجُهُم مِّنْ حَيْثُ لَا يَعْلَمُونَ
অতএব, যারা এই কালামকে মিথ্যা বলে, তাদেরকে আমার হাতে ছেড়ে দিন, আমি এমন ধীরে ধীরে তাদেরকে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যাব যে, তারা জানতে পারবে না।(সূরা কালাম ৬৮:৪৪ )


وَأُمْلِي لَهُمْ إِنَّ كَيْدِي مَتِينٌ
আমি তাদেরকে সময় দেই। নিশ্চয় আমার কৌশল মজবুত।(সূরা কালাম ৬৮:৪৫ )


أَمْ تَسْأَلُهُمْ أَجْرًا فَهُم مِّن مَّغْرَمٍ مُّثْقَلُونَ
আপনি কি তাদের কাছে পারিশ্রমিক চান? ফলে তাদের উপর জরিমানার বোঝা পড়ছে?(সূরা কালাম ৬৮:৪৬ )


أَمْ عِندَهُمُ الْغَيْبُ فَهُمْ يَكْتُبُونَ
না তাদের কাছে গায়বের খবর আছে? অতঃপর তারা তা লিপিবদ্ধ করে।(সূরা কালাম ৬৮:৪৭ )


فَاصْبِرْ لِحُكْمِ رَبِّكَ وَلَا تَكُن كَصَاحِبِ الْحُوتِ إِذْ نَادَى وَهُوَ مَكْظُومٌ
আপনি আপনার পালনকর্তার আদেশের অপেক্ষায় সবর করুন এবং মাছওয়ালা ইউনুসের মত হবেন না, যখন সে দুঃখাকুল মনে প্রার্থনা করেছিল।(সূরা কালাম ৬৮:৪৮ )


لَوْلَا أَن تَدَارَكَهُ نِعْمَةٌ مِّن رَّبِّهِ لَنُبِذَ بِالْعَرَاء وَهُوَ مَذْمُومٌ
যদি তার পালনকর্তার অনুগ্রহ তাকে সামাল না দিত, তবে সে নিন্দিত অবস্থায় জনশুন্য প্রান্তরে নিক্ষিপ্ত হত।(সূরা কালাম ৬৮:৪৯ )


فَاجْتَبَاهُ رَبُّهُ فَجَعَلَهُ مِنَ الصَّالِحِينَ
অতঃপর তার পালনকর্তা তাকে মনোনীত করলেন এবং তাকে সৎকর্মীদের অন্তর্ভুক্ত করে নিলেন।(সূরা কালাম ৬৮:৫০ )


وَإِن يَكَادُ الَّذِينَ كَفَرُوا لَيُزْلِقُونَكَ بِأَبْصَارِهِمْ لَمَّا سَمِعُوا الذِّكْرَ وَيَقُولُونَ إِنَّهُ لَمَجْنُونٌ
কাফেররা যখন কোরআন শুনে, তখন তারা তাদের দৃষ্টি দ্বারা যেন আপনাকে আছাড় দিয়ে ফেলে দিবে এবং তারা বলেঃ সে তো একজন পাগল।(সূরা কালাম ৬৮:৫১ )


وَمَا هُوَ إِلَّا ذِكْرٌ لِّلْعَالَمِينَ
অথচ এই কোরআন তো বিশ্বজগতের জন্যে উপদেশ বৈ নয়।(সূরা কালাম ৬৮:৫২ )